ফ্রিল্যান্সব্লগার অনলাইন আয়ের একটি নতুন দিগন্ত-3



ফ্রিল্যান্সব্লগার আসলে একটি নতুন ধারনা। বেশি দিন হয়নি আমি ফ্রিল্যান্স জব শুরু করেছি। টেকটিউনস এর বিভিন্ন ভাইয়ের অনুপ্রেরণায় (বিশেষ করে swordfish ভাই) শুরু করি ফ্রিল্যান্স জব সাথে ব্লগিং। আমি ফ্রিল্যান্সিং এবং ব্লগিংএ নতুন। যদি কোন ভুলত্রুটি হয় ক্ষমা করে দিবেন। আজকে আমি বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে একটি বিষয় বলতে চেষ্টা করব। 


তাহলে শুরু করা যাক অডেস্ক স্কিল টেস্ট দিয়ে। আমি মোটামুটি তিনটি স্কিল টেস্ট দিয়েছি।  
কিন্তু কি জানেন সবগুলো নকল করে পাস করেছি এমনকি দুটি টেস্টে প্রথম ৩০% এর মধ্যে ছিলাম। কিন্তু বাধ সাজল কিছু দিন আগে যখন একটি এক্সাম দিতে যাই তখন। টেস্টটি ছিল এসইও টেস্ট। তো যথারীতি প্রথমে নেটে সার্চ করলাম “Odesk SEO test exam answer” এমন কি পেয়েও গেলাম। তো টেস্ট দেয়া শুরু এবং ২০ মিনিটের মধ্যে টেস্ট দিয়ে ফেললাম। রেসাল্ট কি হল। রেসাল্ট বলল আমি ফেল করলাম। ফেল করার পর আমি বুঝতে পারলাম আসলে এটা আমার ভুল ছিল। এভাবে নকল করা আমার একদমই উচিৎ হয়নি। এখন আসলে আমি এর ভিত্তিতে কিছু আলোচনা করার চেষ্টা করব।

প্রথমত, যেকোন টেস্ট এর জন্য একটা সিলেবাস থাকে তা আমরা কখনো পড়ে দেখিনা। এই জিনিসটা আমরা বাঙালিরা বেশি করি। নিজেকেই প্রশ্ন করুন আসলে কি এটি উচিৎ। কখনোই না, নকল কখনো ভাল জনিস হতে পারে না। যদি আপনি নকল করে পাস করেন ধরা আপনাকে খেতেই হবে। এখন থেকে শপথ নিন (আমিও নিলাম) আর নকল করে পাস করব না। 

দ্বিতীয়ত, যে সিলেবাস থাকে ওটা নিয়ে আমরা পড়ি না। যদি সফলতা পেতে চান/চাই তাহলে পড়ালেখা করতেই হবে। যে সিলেবাস দেয়া থাকে তার উপর ভিত্তি করে ১৫-২০ দিন ভাল করে পড়ালেখা করে স্কিল টেস্ট দেয়া উচিৎ। তাহলে যেমন আপনি অই বিষয়ের উপর অনেক কিছু জানলেন, যেটা আপনাকে সারাজীবন উপকারই করবে। আমি এসইও টেস্টে প্রথমবার ফেল করেছি তাতে কি হয়েছে। এখন আমি এর উপর পড়ালেখা শুরু করে দিয়েছি, দেখবেন আমি এই টেস্টে অনেক ভাল ফলাফল করব তবে নকল করে নয়।   

তৃতীয়ত, আমি সবসময় অল্প সময়ে সফলতা পেতে চাই। সত্যি কথা বলতে সফলতার কোন শর্টকার্ট রাস্তা নেই (যেটা আমি কিছু দিনের অভিজ্ঞতা থেকে বুঝতে পারলাম)। এটা বাস্তব সত্য কথা। এই কথাটি আমার ক্ষেত্রে যেমন সত্য আপনাদের ক্ষেত্রেও তেমনি সত্য। কোন কিছুতে সফলতা পেতে হলে সময় নিয়ে করতে হবে। 

চতুর্থত, কখনোই পড়ালেখা বাদ দিয়ে ব্লগিং বা টাকা ইনকাম জাতীয় কোন কিছু করা যাবে না। এটি করতে হবে পরালেখার ফাকে ফাঁকে ( আমার পড়ালেখা শেষ হয় নি এই জন্যই আমি অনেক কাজ পারা সত্যেও নি না কারন আগে পড়ালেখা)। পড়ালেখা শেষ করুন দেখবেন আরো অনেক বড় কিছু আপনার জন্য অপেক্ষা করতেছে। মনে রাখবেন ফ্রীল্যান্সিং বা ব্লগিং বা টাকা আয় আপনি সারাজীবন করতে পারবেন কিন্তু পড়ালেখার সময়টুকু আর ফিরে পাবেননা। 

পঞ্চমত, এখন আমি একটি টিপস দিতে চেষ্টা করব। যখন একটি কাজ আমি বিড করি তখন অই কাজটি আংশিক বা সম্পূর্ণ কমপ্লিট করে বিড করা ভাল। এই কাজটি করলে আপনি যেমন কাজটি পাওয়ার সম্ভাবনায় থাকলেন তেমনি আপনার পোর্ট ফোলিও বাড়ল। এখন কাজটি না পেলেও কোন ক্ষতি নেই, অন্তত আপনার কিছু অভিজ্ঞতাতো হল। কাজটি পোর্ট ফোলিওতে যোগ করে দিন।  

গুরুত্তপূর্ন, সকল ফ্রীল্যান্সার বা ব্লগারের একটি পার্সোনাল ব্লগ থাকা একান্তই প্রয়োজন। যেমন আমি আর্টিকেল লিখার কাজ করি তাই কাজে বিড করার সময় আমার ব্লগের দুইটি ভাল আর্টিকেলের লিঙ্ক দিয়ে দিলাম এবং তৎক্ষণাৎ দুইটি কাজের জন্য ডাক পেয়ে গেলাম। মনে করুন আপনি এসইও এর কাজ করেন। যদি আপনি বিড করার সময় বলেন “এটা আমার ব্লগ এর লিঙ্ক, এখানে আমি এই কী ওয়ার্ড দিয়ে গুগল এর প্রথম পেজে এসেছি” তাহলে আপনি কাজটি পাওয়ার সম্ভাবনায় থাকলেন (আপনি নতুন হলেও কাজটি পেতে পারেন)। ব্লগ থাকার আর একটি লাভ আছে, যখন আপনার কোন কাজ থাকবে না তখন আপনি নিজের ব্লগের জন্য কাজ করতে পারেন। এতে আপনার লাভই হবে। পার্সোনাল ব্লগ থেকে অনেকে গুগল অ্যাডসেন্স, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ফ্রীল্যান্সিং থেকেও বেশি আয় করে। আজকে আরেকটি বিষয় লিখতে চেয়েছিলাম যেটি হল অডেস্ক কাস্টমার কেয়ার এবং বায়ারের রেটিং নিয়ে কিন্তু বেশি বড় হয়ে যাচ্ছে বলে লিখলাম না। অন্যদিন বিস্তারিত লিখব। তাহলে কাজে নেমে পড়ুন।


Read More Add your Comment 0 মন্তব্য(গুলি)


ফ্রীলাঞ্চব্লগার অনলাইন আয়ের একটি নতুন দিগন্ত-২



আমরা যারা ফ্রীলাঞ্ছিং করি তাদের ফ্রীলাঞ্চব্লগার হওয়া অনেক অনেক জরুরি। ফ্রীলাঞ্চব্লগিং যেমন আমাদের আয়ের পথকে প্রশস্থ করে তেমনি এর মাধ্যমে আমরা আমাদের কমুনিকেশন স্কিল বাড়াতে পারি। গত পর্বে আমরা ফ্রীলাঞ্চব্লগিং এর বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেছি। আজকেও আমি চেষ্টা করব নিতুন কিছু আলোচনা করতে। তাহলে আজকের আলোচনা শুরু করা যাক। প্রথমেই বলতে চেষ্টা করি আমাদের কেন ফ্রীলাঞ্চ ব্লগার হওয়া জরুরী। 


ফ্রীলাঞ্চব্লগার হওয়া কেন প্রয়োজন?
আমিতো মনে করি ফ্রীলাঞ্চব্লগার হওয়া অনেক অনেক প্রয়োজন কারন আমি যদি ওয়ার্ডপ্রেস এর উপর ফ্রীলাঞ্চ করি তাহলে আমার একটা ব্লগ থাকা জরুরী কারন এখান থেকেই বায়ার আমার সম্পর্কে জানতে পারবে। এখানে আমার ব্লগটা বিজ্ঞাপন হিসেবে কাজ করবে। আর আমার বিজ্ঞাপন যদি ভাল না হয় তাহলে আমার পন্য যতই ভাল হোক না কেন কোন লাভ নেই। তাই ওয়ার্ডপ্রেস এর উপর কাজ করতে হলেওতো আপনার ইংরেজি জানা লাগবে। আর ইংরেজি জানতে হলে ব্লগার হওয়ার কোন বিকল্প নেই। একদিকে আপনি ওয়ার্ডপ্রেস থিম তৈরি করলেন অন্যদিকে ব্লগিং করলেন, একসাথে দুই পাখি মারলেন। আর সাথে সাথে তো কমুনিকেশন স্কিল বারতেছেই তাহলে কেন আপনি এই সুযোগ হারাতে চাইবেন।

ফ্রীলাঞ্চব্লগার হওয়ার জন্য ৩টি প্রয়োজনীয় যোগ্যতা

  

ইংরেজিতে দক্ষতা

আমারা যারা নেটিভ না তাদের ইংরেজিতে অনেক সমস্যা রয়েছে। মনে করুন আপনি অনেক কিছু জানেন কিন্তু ক্লায়েন্টকে বুঝাতে পারলেননা যে আপনি জানেন। তাহলে কোন লাভ নেই। আর এই জন্যই আপনার ইংরেজির উপর দক্ষতা বাড়াতে হবেই হবে। ইংরেজিতে দক্ষতা বাড়ানোর কয়েকটি টিপস
·         নিয়মিত ইংরেজি পত্রিকা পড়ুন
·         ভাল ভাল ব্লগারের ব্লগ পড়ুন
·         নতুন নতুন ইংরেজি শব্দ শিখুন এবং তা ব্যবহার করতে চেষ্টা করুন
·         নিজে একটি ব্লগ খুলে নিয়মিত লিখতে চেষ্টা করুন অবশ্যই ইংরেজিতে

কারেন্ট ট্রেন্ড জানা

আপনার সমসাময়িক ফ্রীলাঞ্চার বা ব্লগাররা কি কি করতেছে, তাঁরা কিভাবে ভিসিটর নিয়ে আসে, তাঁরা কিভাবে কাজ করে তা আপনাকে জানতে হবে। তবে এই বলে তাদেরকে হুবহু অনুকরন করবেন না। সব কিছু নিজের মত করে চিন্তা করতে চেষ্টা করুন। আপনার ভিসিটর বা ক্লায়েন্ট কি চায় তা জানতে চেস্টা করুন মানে এমন কিছু করবেননা যাতে তাঁরা আপনার উপর অখুশি না হয়।

রিসার্চ করার মানসিকতা

এখানে রিসার্চ বলতে কোন কঠিন কিছু বুঝানো হয় নি। রিসার্চ মানেই হল আপনি যে বিষয়ে লিখেন বা যে বিষয় নিয়ে কাজ করেন তার উপর নতুন নতুন বিষয় নিজে থেকেই তৈরি করা। যেমন, আপনি রান্না বিষয় নিয়ে লিখেন, তো রান্নার উপর এমন একটি রেচিপি বানান যেটা একেবারে নতুন। সার্চ ইঞ্জিন উপ্টিমাজেশন করা, ভিসিটর নিয়ে আশা এগুলোও রিসার্চ এর অন্তর্ভুক্ত। 

ফ্রীলাঞ্চব্লগার হওয়াতে কি কি লাভ আছে?

প্রথম কথা হচ্ছে আমি ফ্রীলাঞ্ছিং করতে চাই তাই আমাকে ফ্রীলাঞ্চব্লগার হওয়া দরকার। অনেক সময় আপনার কোন কাজ থাকে না তখন আপনি সময় নষ্ট না করে ব্লগ লিখবেন আর মাস শেষে কিছু বোনাস পেলেন।

নিজের যোগ্যতা যাচাই করার সুযোগ পেলেন।
 
যখন অন্য কাজ করতে ভাল লাগবে না তখন লিখালিখি করলেন 

 
ইন্টারনেট জগতে আপনার একটা স্থান করে নিলেন 

 
আপনাকে কিছু লোক অনুসরণ করবে এবং আপনি তাদেরকে কিছু শিখাতে পারবেন। এতে করে আপনি জনসেবা করলেন। আরো অনেক কিছু 
আমি আস্তে আস্তে সব কিছুই আলোচনা করতে চেষ্টা করব। আশা করি আপনারা আমার সঙ্গেই থাকবেন।


Read More Add your Comment 0 মন্তব্য(গুলি)


ফ্রীলাঞ্চব্লগার অনলাইন আয়ের একটি নতুন দিগন্ত



যারা ফ্রীলাঞ্চ লিখক তাদেরকে আমি ব্লগার বলি কারন একজন ফ্রীলাঞ্চ লিখক মূলত ইন্টারনেটে ছরিয়ে ছিটিয়ে থাকা বিভিন্ন ব্লগের জন্য টাকার বিনিময়ে লিখেন। তাহলে আমি ফ্রীলাঞ্চ লিখককে ব্লগার এর সাথে তুলনা করতে পারি তার কারন হল একজন ফ্রীলাঞ্চ লেখক যখন টাকার বিনিময়ে লিখেন তখন সে ফ্রীলাঞ্চ লেখক, আবার যখন সে নিজের ব্লগে লিখেন তখন সে ব্লগার। আপনারা নিশ্চয় জানের ব্লগিং এক ধরনের পেশা এবং এই পেশার মাধ্যমে অনেক টাকা আয় করা যায় যেটা ফ্রীলাঞ্চ লিখক হিসেবে যা আয় করবেন তার চেয়েও বেশি হতে পারে। আবার অনেকে ব্লগিং করতে করতে ফ্রীলাঞ্চ লিখক হয়ে যায় এবং ফ্রীলাঞ্চ মার্কেট প্লেসে বিড করে কাজ নিয়ে আয় করে থাকেন [যেমনটা আমার ক্ষেত্রে হয়েছে]। আবার অনেকে ফ্রীলাঞ্চ করতে করতে নিজের একটি ব্লগ খুলে ব্লগার হয়ে যায় [যেটা আমি করতে চেষ্টা করতেছি]। তাহলে আমরা যারা ফ্রীলাঞ্চ এবং ব্লগিং করে আয় করে তাদেরকে ফ্রীলাঞ্চব্লগার নাম দিতে পারি।  



ফ্রীলাঞ্চব্লগার হতে হলে কি কি গুন থাকা দরকার?
ফ্রীলাঞ্চব্লগার মূলত একজন লিখক। ফ্রীলাঞ্চব্লগার হতে হলে যে গুনটি থাকতে হবে তা হল ধৈর্য এবং ইংরেজি লিখার সামর্থ্য। নিমিষেই যেকোন বিষয়ের উপর লিখার ক্ষমতা থাকতে হবে আপনার এবং লিখাটি হতে হবে Attractive মানে আকর্ষণীয় যাতে করে ভিসিটর আপনার লিখার মোহে পড়ে যায়। তাহলে একটি উদাহরন দেয়া যাক আমাকে নিয়ে, আমি গত কিছুদিন আগে odesk.com এ একটি আর্টিকেল লিখার কাজের জন্য বিড করি এবং কাজটি পাই। তারপর বায়ার আমাকে কাজটি করার জন্য বলে। আমি কাজটি complete করি এবং কিছু বাড়তি জিনিস যোগ করে দিয় যাকে আমরা বলি Wow Factor। যেটা বায়ারকে খুশি করে এবং বায়ার আমাকে আরো অনেক নতুন কাজ দেয়। 

যাহোক, আপনি যে লিখাটা লিখবেন সেখানে WOW factor থাকতে হবে যা ভিসিটরকে টানবে। এগুলো সাধারন কথা সবাই বলে কিন্তু আসলেই কি ফ্রীলাঞ্চব্লগার হওয়া এত সহজ। না এত সহজ না। তাহলে আমরা কারনগুলো জেনে নিই কেন সহজ না।

  • মূলত আমরা বাংলাভাষাভাষীরা ইংরেজি লিখতে অব্যস্থ না যেটা আমাদের ইংরেজির প্রতি দুর্বলতাকেই প্রকাশ করে।
  • আমরা সহজ পথে আয় করতে বিশ্বাসী যেমন ক্লিক করতে।
  • আমরা পরিশ্রম করতে পছন্দ করি না কিন্তু কারো অফিসএ চাকুরি করলে দশ ঘন্টা খাটতে পছন্দ করি।


প্রতিকারে উপায়ঃ   
ইংরেজি লিখা শিখতে হবে। নিয়মিত ইংরেজি লিখার চেষ্টা চালাতে হবে। দরকার হলে আপনার আশে পাশের পরিচিত ফ্রীলাঞ্চ লিখককে ধরে বলুন আমি আপনার সাথে এক অথবা দুই মাস লিখার কাজ করতে চাই তার বিনিময়ে আমি কোন টাকা নেব না কিন্তু আপনি আমার ভুলগুলো ধরিয়ে দেবেন। 

ব্লগার.কম এ একটি ব্লগ খুলে ফেলুননা। ওখানে ইচ্ছামত লিখালিখি করুন। বিভিন্ন ফোরামে বা ব্লগে গিয়ে এক্সপার্টদের বলুন আপনার ভুলগুলো ধরিয়ে দিতে এবং কিছু সাজেশন দিতে। তারপর ভুলগুলো নিয়ে কাজ করুন দেখবেন আপনি অনেক ভাল লিখতে পারবেন। 

দুই তিনটি লিখা বিষয়ক ইংরেজি ব্লগ নিয়মিত পড়তে চেষ্টা করুন। যেমন আমি http://www.writersdigest.com/ এবং http://www.freelancewriting.com/ এই দুটি ব্লগ নিয়মিত পরার চেষ্টা করি। 

প্রতিদিন একটি করে ইংরেজি আর্টিকেল আপনার ব্লগে লিখার চেষ্টা করুন তবে কখনোই বাংলা থেকে ইংরেজিতে লিখার চেষ্টা করবেনা তাহলে আপনি সত্যিকারের ফ্রীলাঞ্চব্লগার হত পারবেননা। 

একটি ইংরেজি পত্রিকা নিয়মিত পড়ুন এবং ভাষার ব্যবহার শিখুন, নতুন নতুন ইংরজি অর্থ শিখতে থাকুন এবং এই শব্দগুলো আপনার আর্টিকেলে ব্যবহার করতে চেষ্টা করুন।

যতগুলো নতুন শব্দ শিখবেন তা আপনার টেবিলের সামনে টানিয়ে রাখুন যাতে করে সবসময় এগুলো আপনার চোখে পড়ে।     

উপরের নিয়মগুলো আমি মানতে চেষ্টা করি এমন নয় যে, আপনাকে এগুলো মানতে হবে। আপনি হয়ত আরো ভাল নিয়ম বানাতে পারেন মূল কথা হচ্ছে আমরা আমাদের লিখার স্কিল উন্নয়ন করব।   
   
কেন আমি ফ্রীলাঞ্চব্লগার লিখক হব?
আমি অনলাইনে আয় করতে চাই, আমি স্বাবলম্বী হতে চাই এগুলোই মূলত কারন। তারপরও আরো অনেক কারন রয়েছে। আমি পরবর্তি পর্বগুলোতে চেষ্টা করব আরো বিস্তারিত দিতে যাতে করে আপনারা যারা নতুন তাঁরা ফ্রীলাঞ্চব্লগার হতে পারেন এবং দেশের উন্নয়নে অংশীদার হতে পারেন।


Read More Add your Comment 0 মন্তব্য(গুলি)


সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে ব্যাকলিঙ্কের গুরুত্ত কতখানি



আমরা যারা ব্লগিং করি বা করতে চেষ্টা করতেছি অথবা যারা সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন জানি, তাঁরা আসলে বুঝি আসলে একটি কোয়ালিটি ব্যাক লিঙ্কের গুরুত্ত কতখানি। আমরা অবশ্যই জানি ব্যাক লিঙ্ক আসলে কি।


Read More Add your Comment 0 মন্তব্য(গুলি)


যেভাবে PR-2 ব্লগ এবং ফোরাম খুজতে হয়



অনেকে PR-2 অথবা PR-2 ফোরাম লিস্ট খুঁজে থাকেন কিন্তু তার অধিকাংশই Live লিংক হয় না। কারন এই লিংকের সাইটগুলোকে স্পামাররা ব্যবহার করেন। আবার অনেকে অটো Approve সাইট খুজেন কারন তাদের কমেন্ট করার কোয়ালিটি ভাল না, তাঁরা ভাল ইংরেজি জানে না। আসলে এস ই ও বা অন্য যেকোন কাজ করতে হলে আপনাকে ভাল ইংরেজি জানতে হবে। তাই আমার উপদেশ হল আগে ভাল ইংরেজি শিখেন তার পর নিজে একটা ব্লগারে ইংরেজি ব্লগ খুলুন। অই ব্লগে দুই থেকে তিন মাস ইংরেজিতে লিখতে থাখুন দেখবেন অনেক কিছু শিখে গেছেন। এইবার যদি এস ই ও এর কাজ করতে চান তাহলে এস ই ও শিখুন এবং নিজের ব্লগে প্রয়োগ করুন। যেকোন একটি কী ওয়ার্ডকে গুগল এর প্রথম পেজে আনুন তারপর odesk.com বা freelancer.com হতে কাজ নিতে চেষ্টা করেন। আশা করি কাজ আপনার পিছনে ছুটবে। 

যাহোক এখন আমি আপনাদেরকে Live লিংক সহ কিভাবে PR-2 ব্লগ এবং ফোরাম খুজতে হয় তা দেখাব।
স্টেপ ১ PR-2 ব্লগ খুজুন
এই পদ্ধতিতে আপনাকে গুগল সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করতে হবে। গুগলে গিয়ে সার্চ করুন Google Blog search দেখবেন গুগলের ব্লগ সার্চ ইঞ্জিনটি আপনার সামনে এসে হাজির হয়েছে। এইবার আপনার কী ওয়ার্ডটি সার্চ করুন তাহলে অনেকগুলো Live ব্লগের ঠিকানা পাবেন। এই ব্লগগুলোতে রেজিস্ট্রেশন ছাড়া কমেন্ট করা যাবে না। তাই আগে রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে। 
টিপসঃ এই পদ্ধতিটি আপনার অনেক সময় নস্ট করবে তবে এটাই হল সবচেয়ে ফলপ্রসু পদ্ধতি। সবচেয়ে ভাল হয় একটি এক্সেল ফাইলে জে ব্লগগুলোতে আপনি রেজিস্ট্রেশন করবেন অইগুলোর লিংক, PR, কী ওয়ার্ড, রেজিস্ট্রেশণের এবং সাইটের তথ্য টুকে রাখা। এই কাজটি করতে পারলে আপনি পরবর্তিতে অনেক উপকৃত হবেন। 
স্টেপ ২ PR-2 ফোরাম খুজুন 
ফোরাম খোজার জন্য উপরের পদ্ধতি ফলো করুন। গুগলে গিয়ে forum search লিখে সার্চ দিন।   
অন্য পদ্ধতিঃ 
এই পদ্ধতি আরো অনেক সহজ।এই পদ্ধতিতে আপনি ব্লগ সার্চ করার জন্য কী ওয়ার্ড এর পাশে ব্লগ লিখে দিতে পারেন যেমন আমরা seo tutorial দিয়ে ব্লগ সার্চ দিলে হবে seo tutorial: blog or seo tutorial : WordPress blog এইভাবে। ফোরামের ক্ষেত্রে হবে seo tutorial : forum 
আশা করি এই টিপসগুলো কাজে লাগিয়ে আপনি আপনার কাক্ষিত লক্ষে পৌছে যাবেন। 
 


Read More Add your Comment 0 মন্তব্য(গুলি)


সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন এবং কিছু গুরুত্তপূর্ন তথ্যঃ (সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজারদের জন্য)



আমার একটি ওয়েবসাইট আছে। আমি সবসময় চাই ভিসিটর আমার সাইট এ আসুক এবং দেখে যাক আমার সৃষ্টিশীল লিখা। এই কাজটা আমরা কেন করি? কেও হয়তো গুগল অ্যাডসেন্স অথবা কেও তাদের প্রতিষ্ঠানের প্রচারনা অথবা কেও পণ্য বিক্রি করতে চায় অথবা অন্য কারনও হতে পারে। ওয়েবসাইট এর প্রচারনার জন্য প্রয়োজন সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন। তাই আপনি ঠিক করলেন যে আপনি সার্চ ইঞ্জিন থেকে ট্রাফিক নিয়ে আসবেন। কিন্তু অসংখ্য সার্চ সাইট এর মধ্যে আপনি অবশ্যই গুগল, ইয়াহু, আওল’স এবং এমএসএন’স কে টার্গেট করবেন কেননা এগুলোই হল ওয়ার্ল্ড বেস্ট সার্চ সাইট। কিন্তু এই সার্চ সাইট গুলো ছাড়াও HotBot, Dogpile, Netscape, Mamma.com Teoma, InfoSpace ইত্যাদি সার্চ সাইট রয়েছে। কিন্তু বেশি বেশি ট্রাফিক আনতে হলে আপনাকে গুগল সার্চ ইঞ্জিন ছাড়াও অন্যন্য সার্চ ইঞ্জিন গুলোর কথা চিন্তা করতে হবে।

আমাদের চিন্তা হবে গুগল কেন্দ্রিক কিন্তু আমাদেরকে পদার্পন করতে হবে হাজার হাজার সার্চ সাইট এবং কিছু সার্চ ইঞ্জিনের প্রান কেন্দ্রে। পৃথিবীতে হাজার হাজার সার্চ সাইট আছে কিন্তু সার্চ ইঞ্জিন আছে সামান্য সংখ্যক। তাই সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমিজেশন করতে হলে আপনাকে সার্চ সাইট নয় সার্চ সিস্টেম/ইঞ্জিনকে ভালভাবে জানতে হবে। আপনি যদি সবগুলো সার্চ সিস্টেম এবং তাদের সার্চ এলগরিদম জানেন তাহলে আপনি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমিজেশনে অন্যদেরকে হাজার পথ পিছনে ফেললেন।

সার্চ সাইট এবং সার্চ সিস্টেম/ইঞ্জিন কি?
 সার্চ সাইট হচ্ছে একধরনের ওয়েবসাইট যেটা সার্চ সিস্টেম থেকে তথ্য সংগ্রহ করে আপনাকে দেখায়। অন্য দিকে সার্চ সিস্টেম হচ্ছে অনেকগুলো হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার এর সমন্বয়ে গঠিত এবং এটা ব্যবহার করা হয় ওয়েবসাইট ইনডেক্স করার জন্য যাতে সার্চ সাইটকে এটি তথ্য দিতে পারে। 

সার্চ ইঞ্জিন আপনার কাংখিত তথ্য খুঁজে দেয়। গুগলের ডাটাবেসে ৩ বিলিয়ন পেজ আছে(প্রতিদিন এর সংখ্যা বারতেছে)। এই বিশাল ডাটা রাখার জন্য গুগল হাজার হাজার কম্পিউটার ব্যবহার করে এবং ডাটা খোজার জন্য পেরালাল সার্চ চালায়। এই সার্চ চালানোর জন্য একধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয় যার নাম হচ্ছে robot। আর গুগল যে সফটওয়্যার ব্যবহার করে তার নাম হচ্ছে googlebot। googlebot সফটওয়্যার বিভিন্ন এলগরিদম(যেমন তথ্য কপি কিনা, বেকলিঙ্কস কয়টা, ওয়েবপেজটি তথ্য পূর্ন কিনা ইত্যাদি) এর মাধ্যমে তথ্যকে যাচাই বাছাই করে আমাদেরকে প্রদর্শন করে। গুগল একটি সার্চ সাইট এবং সার্চ সিস্টেম কিন্তু AOL.com এবং Earthlink হচ্ছে সার্চ সাইট যেটা গুগল এর সার্চ সিস্টেম ব্যবহার করে তথ্য দেখায়।


তথ্য খোজার জন্য আমরা কে কতটুকো সার্চ ইঞ্জিন এর সাহায্য নি?

আপনি নিজের কথাই চিন্তা করুন সার্চ করার জন্য আপনি কতটুকু গুগল অথবা অন্যন্য সার্চ ইঞ্জিন এর সাহায্য নেন। আমার কথাই বলি আমি সাধারণত ফেসবুক, প্রথম আলো, জিমেইল, ইয়াহু মেইল, টিউনার পেজ, ডেইলি মেইল, ওয়াশিংটন পোস্ট এবং আরও কিছু গুরুত্তপূর্ন সাইট এ যাই। এ কাজটা আমি করি ব্রাউজার এর ইউ আর এল এর মাধ্যমে। এই সাইট গুলার জন্য আমি কখনো গুগল এ সার্চ দিইনা কেননা এই সাইট গুলার অ্যাড্রেস আমি জানি। যখন আমি অজানা কিছু জানতে চাই তখন আমি গুগল এর সাহায্য নি। তাহলে যদি আমার হিসাব করি প্রায় অধিকাংশ সময় আমি ইউ আর এল এর মাধ্যমে কোন সাইট এ যাই। প্রায় পৃথিবীর ৫০ শতাংশ মানুষ কোন কিছু সার্চ করার জন্য সার্চ ইঞ্জিন এর সাহায্য নেয় এবং বাকি মানুষ কোন ফোরাম থেকে, ফেসবুক লিঙ্ক থেকে অথবা অন্য কোন মাধ্যম থেকে তথ্য খুঁজে। যারা নতুন তাদের ক্ষেত্রে ৮০ শতাংশ সার্চ সাইট ব্যবহার করে। আর যারা প্রোডাক্ট কিনতে চায় তারাও বেশিরভাগ সময় সার্চ সাইট এর সাহায্য নেয়। আমি ইউ আর এল এর মাধ্যমে যে সাইট গুলোতে যাই এ সাইট গুলোর কনটেন্ট অনেক ভাল এবং এই সাইট গুলোতে আমি অনেক গুরুত্তপূর্ন কিছু খুঁজে পেয়েছি তাই এই সাইট গুলো আমার প্রথম দেখাতে ভাল লেগেছে। সব সার্চ ইঞ্জিন কন্টেন্টকে বেশি গুরুত্ত দেয়। তাই আপনাকে এমন কনটেন্ট বানাতে হবে যাতে ভিসিটর প্রথম দেখাতেই এর প্রেমে পড়ে যায়।

কোন সার্চ সাইট গুলো বেশি ব্যবহারিত হয়, আমি কোন সার্চ ইঞ্জিন কে অপ্টিমাইজ করব?   
আমরা আসলে সাধারণত সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন বলতে গুগল সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমিজেশন এর কথাই বুঝি। কিন্তু আমাদেরকে সফল হতে হলে অন্যন্য সার্চ ইঞ্জিন গুলোকেও বিবেচনা করতে হবে। কেন করতে হবে তা আমরা কিছুক্ষন পরেই জানতে পারব। এখন আমরা সার্চ সাইট গুলোর রেঙ্ক করব। আসলে এটা নির্ভর করে কোন সাইট কিরকম পপুলার, কোন সাইট এ কি পরিমান সার্চ হয়, কত শতাংশ ব্যবহারকারী একটি সাইট ব্যবহার করে ইত্যাদি। নিচে সার্চ সাইট গুলোর রেঙ্ক চিত্রের সাহায্য দেয়া হল।
ওয়েবসাইট অপ্টিমিজেশনের জন্য আপনার পরিকল্পনা কি কি হওয়া উচিৎ? আপনারা হাজার হাজার সার্চ সাইট এর কথা শুনেছেন কিন্তু সার্চ ইঞ্জিন আছে মাত্র আট দশটি। তাই আপনাকে এই কয়টি সার্চ ইঞ্জিন এ কিভাবে পজিশন করে নেয়া যায় এটা ভাবতে হবে। এটা করার জন্য আপনাকে যা যা করতে হবেঃ
১. কী ওয়ার্ড এনালাইসিস করাঃ
আপনাকে প্রথমে চিন্তা করতে হবে কোন কী ওয়ার্ডটি আপনি ব্যবহার করবেন এবং কোন কী ওয়ার্ডটি আপনি রেঙ্ক এ নিয়ে আসতে চান। কী ওয়ার্ড এনালাইসিস করা অনেক গুরুত্তপূর্ন। আপনি কী ওয়ার্ড কিভাবে এনালাইসিস করতে হয় তা সার্চ করে অথবা বিভিন্ন বাংলা সাইট ঘুরে জানতে পারেন।
২. সার্চ ইঞ্জিন এর জন্য উপযোগী কনটেন্ট তৈরি করাঃ
একটি সাইটের প্রান হল তার কন্টেন্ট। যতই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করেন না কেন কন্টেন্ট ভাল না হলে ভিসিটর আসবেনা। তাই সার্চ ইঞ্জিন উপযোগী করে কন্টেন্ট তৈরি করুন এবং কন্টেন্ট এ আপনার কী ওয়ার্ড ভালভাবে ব্যবহার করুন। 
৩. বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন এ আপনার সাইট সাবমিট করুনঃ
আপনি একটি ভাল সাইট বানালেন কিন্তু সার্চ ইঞ্জিন যদি নাই জানে আপনার সাইট এর কথা তাহলে কোন লাভ নেই। তাই আপনাকে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন এ আপনার সাইট সাবমিট করতে হবে। এজন্য কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করবেননা। মনে রাখবেন সার্চ ইঞ্জিন এর সংখ্যা আট দশটি তাই বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন এ আগে রেজিস্টার করুন তার পর আপনার সাইট সাবমিট করুন। 

এই কাজগুলো করে আপনাকে প্রতিটি সার্চ ইঞ্জিন নিয়ে আলাদা আলাদা কাজ করতে হবে যেমন গুগল ভালবাসে রিলেটেড সাইট এর ব্যাকলিং তাই আপনাকে গুগল এর জন্য ব্যাকলিঙ্ক বানাতে হবে। বিভিন্ন বুকমার্ক সাইট এ সাইট সাবমিট করা। আরও অনেক কিছু। মোট কথা বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন এর এলগরিদম বুঝে সে অনুযায়ী আপনাকে কাজ করতে হবে।
পরিশেষে বলতে চাই সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। এর ফল পেতে হলে আপনাকে অনেকদিন অপেক্ষা করতে হবে। সার্চ ইঞ্জিন এর প্রথম পেজ এ যাওয়া অনেক কঠিন। এজন্য আপনাকে অনেক পথ পারি দিতে হবে। কেও যদি বলে আপনাকে এক সপ্তাহের মধ্যে ১ নম্বর পজিশন এ নিয়ে আসবে তা হবে ভুল। আপনাকে সার্চ ইঞ্জিন এ পজিশন করে নিতে হলে বিভিন্ন টেকনিক প্রয়োগ করতে হবে। অনেক সময় এটি হয়তো কাজে দিবে অনেক সময় হয়তো না। তারপরও আপনাকে কাজ করে যেতে হবে। আজকে এই পর্জন্তই আসা করি সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন এর পথেই থাকবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।


Read More Add your Comment 0 মন্তব্য(গুলি)


ইয়াহু এন্সার থেকে ব্যান হওয়া না হওয়ার উপায়গুলো



ব্লগের ট্রাফিক বাড়ানোর জন্য ইয়াহু এন্সার একটি প্রধান মাধ্যম। তাই অনেকে ইয়াহু এন্সার দেয়ার সময় নিজের ব্লগের লিংক জুরে দেয়। আবার অনেকে বিভিন্ন মাইক্রো ওয়ার্কার জাতীয় সাইটে কাজ করার কারনে ইয়াহু এন্সার এর সাথে ব্লগের লিংক জুরে দেয়। যার ফলশ্রুতিতে সে ইয়াহু এন্সার অ্যাকাউন্ট থেকে ব্যান হয়ে যায়। তাই এই কাজগুলো কখনো করা যাবে না। নিচে আমি ইয়াহু এন্সার থেকে ব্যান হওয়া এবং না হওয়ার উপায়গুলো আলোচনা করলাম।

ইয়াহু এন্সার থেকে ব্যান হওয়ার উপায়গুলো 

নিচে আমি ইয়াহু এন্সার থেকে ব্যান হওয়ার উপায়গুলো আলোচনা করলাম।
  • বেশি বেশি একই ব্লগ বা নিজের ব্লগের লিংক দেয়া।
  • না বুঝে এন্সার করা। 
  • এন্সার বিষয়ের সাথে না মিললে। 

ইয়াহু এন্সার থেকে ব্যান না হওয়ার উপায়গুলো 

মনে রাখবে ইয়াহু এন্সার একটি কমুনিটি মানে আপনি কি উত্তর দিলেন তা বিভিন্ন লোক দেখে। যদি আপনার উত্তরে কোন প্রচারনা জাতীয় কিছু থাকে তাহলে তাঁরা আপনার অ্যাকাউন্ট এর বিরুদ্ধে রিপোর্ট করে। ফলে আপনার অ্যাকাউন্ট ব্যান হয়ে যায়। নিচে ব্যান না হওয়ার উপায়গুলো আলোচনা করা হল। 
  • যথা সম্ভব নিজের ব্লগ বা কোন ব্লগের লিংক দেয়া এড়িয়ে চলতে হবে। মনে রাখবেন এখানে আপনি সাহায্য করার জন্য এসেছেন, নিজের ব্লগের প্রচারনার জন্য আসেননি। 
  • যদি নিজের ব্লগের লিংক দিতেই হয় তাহলে নিজের ব্লগে অই সম্পর্কে একটি পোস্ট দিয়ে তারপর নিজের ব্লগের লিংক দিয়ে দিতে পারেন। 
  • বেশি বেশি লিংক ব্যবহার করবেননা। একবার লিংক দেয়ার পর পাঁচ ছয়টা এন্সার করুন কোন লিংক ছাড়া। 
আশা করি এই জিনিসগুলো ফলো করলে আপনি ইয়াহু এন্সার থেকে ব্যান ঠেকাতে পারবেন। 


Read More Add your Comment 0 মন্তব্য(গুলি)


 

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ

ব্লগ লিখার জন্য স্বাগতম

এই ব্লগের উন্নয়ন এবং সকলকে প্রযুক্তি নিয়ে উৎসাহ দেয়ার জন্য আপনাকে স্বাগতম জানাচ্ছি। সকলকে সাহায্য করার জন্য আপনার কাছ থেকে ভাল লিখা আশা করছি। বাংলায় কন্টেন্ট বাড়াতে হলে লিখার কোন বিকল্প নেই। তাই আপনিও হয়ে উঠতে পারেন এই ব্লগের একজন লেখক। যদি এই ব্লগে লিখতে চান তাহলে sharif.iit.du@gmail.com এই মেইলে একটি চিঠি পাঠান। আমি আপনাদের সহযোগিতা কামনা করছি।

© ২০১২ টেকনোলজি ব্লগ সকল কিছু সংরক্ষিতটেম্পলেটটি ডিজাইন করেছেন ব্লগার শরিফুর রহমান